পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ১৫ টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ১৫টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে দেওয়া
হয়েছে। যাদের পুরুষাঙ্গে চুলকায় তাদের জন্য এই ঘরোয়া উপায়গুলো অনেক সাহায্য
করবে। আপনি যদি এ সমস্যায় ভোগেন তাহলে উপায় গুলো সম্পর্কে জেনে নিন। আমাদের দেহে
নানান কারণে চুলকানির সমস্যা দেখা দেয়, তাই পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার উপায়
সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি পায়ে এবং ত্বকের চুলকানি দূর করার উপায় আলোচনা
করা হয়েছে।
পুরুষাঙ্গের আশেপাশে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আমাদের জানা অনেক
গুরুত্বপূর্ন। বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে ছেলেদের এই অস্বস্তিকর সমস্যাটা অনেক বেশি
পরিমাণে হয়ে থাকে। যাদের এই সমস্যাটি দেখা দিলে শুধুমাত্র তারাই জানে যে এটি
আসলে কতটা কষ্টকর এবং বিরক্তিকর। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জীবনযাপনের কারণবশত
পুরুষাঙ্গে চুলকানি হতে পারে। যাইহোক, কেন হয় এবং পুরুষাঙ্গে ঘা হলে করণীয়
কি সব এখানে আলোচনা করে হয়েছে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃউপস্থাপনা - পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার উপায়
সাধারনত চুলকানি বিভিন্ন কারণবশত হয়ে থাকে, যেমন কারও যদি এলার্জির সমস্যা
থাকে, আবার গরমে ঘামের কারনে যদি ছত্রাকজনিত সংক্রমণ থেকে থাকে অথবা কোন
স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে হতে পারে। চুলকানি হওয়ার ফলে ত্বকে লালচে ভাব দেখা
দেয়, আক্রান্ত স্থানটি ফুলে যায়, ফোসকা বা প্রদাহ ইত্যাদি হতে পারে। মূলত
ক্রিম, মলম, বা খাবার ওষুধ দিয়ে চুলকানির চিকিৎসা হয়।
বর্তমানে বাজারগুলোতে চুলকানি নিরাময়ের মলম, ক্রিম বা মেডিসিনের অভাব নেই।
কিন্তু আমাদের মাঝে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা হয়ত জানেন না যে এই চুলকানীর সমস্যা
বিভিন্ন ঘরোয়া উপায়েও দূর করা যায়। এছাড়াও অনেকেই চুলকানীর সমস্যা ঘরোয়া উপায়
অবলম্বন করে দূর করতে চায়।
তাই আমরা আপনাদের সুবিধার কথা ভেবে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ১৫টি
ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সাজানোর চেষ্টা করেছি। আপনি যদি আমাদের পোষ্টের
শেষ অবদি থাকেন, তাহলে আপনারা এই সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন বেশি
কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু কর যাক। আমরা প্রথমে জানবো যে পুরুষাঙ্গে
চুলকানি কেন হয় সেই সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য।
পুরুষাঙ্গে চুলকানি কেন হয়
পুরুষাঙ্গে চুলকানি হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। আমরা অনেকেই হয়তো সেটা
খেয়ালই করি না। সাধারণ চুলকানির সমস্যা বলে চালিয়ে দেয়। প্রায় প্রতিটা পুরুষ
বেশিরভাগ সময় বাইরে কাজ কাম করে থাকে। শারীরিক অত্যাধিক পরিমাণে পরিশ্রমের
কারণবশত তাদের শরীরে অনেক ঘামের সৃষ্টি হয়।
- দীর্ঘসময় এই ঘাম দেহে নিয়ে থাকলে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস দেখা দেয়
- অন্যের ব্যবহৃত জিনিসপত্র বা কাপড়-চপড় পরিধান করলে
- আঁটশাটো পোশাকেও চুলকানি হয়ে থাকে
- সুগন্ধিযুক্ত বিভিন্ন সাবান ব্যবহার করার কারণে চুলকানি হয়ে থাকে
- অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন কাপড়ের অন্তর্বাস পড়ে থাকেন যার ফলে এগুলো থেকেও চুলকানি হয়ে যায়।
সাধারণত উপরোক্ত উল্লিখিত কারণে পুরুষাঙ্গে চুলকানি হয়ে থাকে। তাই পুরুষাঙ্গে
চুলকানী থেকে রেহায় যথাসম্ভব এগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। আশা করছি পুরুষাঙ্গে
চুলকানি হুয়ার কারণ জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, পুরুষাঙ্গে ঘা হলে করণীয় কি তা
জেনে নেওয়া যাক।
পুরুষাঙ্গে ঘা হলে করণীয়
অনেকের ক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গে চুলকানি ছোট ছোট বিচির মতো দেখা যায়। তারপর
সেই আক্রান্ত স্থানে ইনফেকশন হয়ে যায়। এমতবস্থায় এর থেকে দ্রুত
পরিত্রাণ না পেলে, ধীরে ধীরে অনেক বড় আকার ধারণ করতে পারে। তাই এক্ষেত্রে
আপনার করণীয় কি তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- সব সময় চেষ্টা করতে হবে সুতির কাপড়ের অন্তর্বাস পরিধান করা।
- ইনফেকশন দেহের সেই স্থানেই দেখা দিবে আপনাকে সেই স্থান সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মোট কথা আক্তারন্ত স্থানটি কোনো অবস্থাতেই অপরিষ্কার রাখা যাবে না।
- প্রতিদিন আন্ডারপ্যান্ট পরিবর্তন করতে হবে। কমপক্ষে ৫-৬ দিন টানা একই অন্তর্বাস পড়া যাবে না।
- আক্রান্ত স্থানে চুলকানি শুরু হলে চুলকানো যাবে না। চুলকালে দেহের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যেতে পারে
- আর আক্রান্ত স্থানটি খুব বেশি জটিল আকার ধারণ করলে অবশ্যই একজন নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চলতে হবে।
পুরুষাঙ্গে ঘা হলে আপনাকে উপরের উল্লিখিত বিষয়গুলো অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। আশা
করছি পুরুষাঙ্গে ঘা হলে করণীয় কি তা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, পুরুষাঙ্গের
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়গুলো জেনে নেই।
পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার উপায়
পুরুষাঙ্গের চুলকানি মূলত নানান করণে হতে পারে, যেমন ছত্রাকের সংক্রমণ,
এলার্জির কারণে, হাইজিন এর অভাব, শুষ্ক ত্বক, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ইত্যাদি। চুলকানি দূর করার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যেগুলো সথিকভাবে
অবলম্বন বা অনুসরণ করলে আশা করছি আপনার চুলকানি নিরাময় হয়ে যাবে। পুরুষাঙ্গের
চুলকানি দূর করার ১৫টি ঘরোয়া উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- অন্যের কাপড় চোপড় ব্যবহার করা যাবে না।
- চুলকানি স্থান যথাযম্ভব পরিষ্কার রাখুন এবং প্রতিদিন গোসল করতে হবে।
- আপনি আক্রান্ত স্থানে যত চুলকাবেন আপনার ততই ভালো লাগবে, এতে আক্রান্তের স্থান আরো বেড়ে যেতে পারে তাই এক্ষেত্রে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখুন।
- চুলকানির কমানোর ক্ষেত্রে সর্বদা প্রোবায়োটিকসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে।
- চুলকানির আক্রান্ত জায়গায় স্বাভাবিক সাবান ব্যবহার করা বন্ধ করুন।
- সর্বদা কুসুম গরম পানি দিয়ে প্রতিদিন গোসল করার চেষ্টা করুন।
- চুলকানি থেকে রেহাই পেতে হলে ভেজা কাপড় পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- প্রসাব করার পর পুরুষাঙ্গ ভালোভাবে ধুতে হবে এবং এর পাশাপাশি পরিষ্কার বা জীবাণুমক্ত কাপড় দিয়ে মুছে নিতে হবে। এক কথায় পুরুষাঙ্গ কোনভাবেই ভিজিয়ে রাখা যাবে না।
- আপনার ব্যবহারকৃত কাপড়-চোপড় গুলো নিয়মিত গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- মিলনের পর পুরুষাঙ্গ ভালোমত ধুয়ে নিতে হবে এবং অতিরিক্ত মিলন করা যাবে না।
- একাধিক নারীর সাথে মিলন করার ফলে এই সংক্রমনগুলো তৈরি হয়, তাই এ থেকে আপনাকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
- এছাড়াও ঘরোয়া উপায় হিসেবে সীডার ভিনিগার, তুলসী পাতা, বেকিং সোডা, বরফ কিংবা ঠান্ডা পানির সেঁক দিতে পারেন।
- পুরুষাঙ্গের চুলকানি থেকে রেহায় পাওয়ার জন্য পুরুষাঙ্গের ভালোমতো যত্ন নিতে হবে।
- আসল কথা যত্ন নেওয়া ছাড়া এর থেকে পুরোপুরীভাবে রেহায় পাবার আর কোন উপায় নেই। কেননা, এই রোগ কখনও কমে আবার কখনও বৃদ্ধি পায়।
- এটি যেহেতু এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ। তাই পরিবারের সকলের সচেতন থাকতে হবে। তাদেরকেও সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে বলতে হবে। তা নাহলে আপনি হয়তোবা ভালো হয়ে যাবেন কিন্তু আপনার পরিবারের অন্য কারো এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তারপর আবার ঘুরেফিরে আপনার কাছেই আবার আসবে।
সুতরাং আপনি যদি এ সকল বিষয় সচেতন না থাকেন তাহলে ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে
ফলাফল শূন্য হবে। আশা করছি পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার উপায়গুলো জানতে
পেরেছেন। এবার চলুন, পায়ে চুলকানি দূর করার উপায় জেনে নেই।
পায়ে চুলকানি দূর করার উপায়
একটি মানুষের পায়ে চুলকানি হলে খুবই যন্ত্রণাদায়ক ব্যাথা হয়ে থাকে। পায়ে
চুলকানির কারণ হচ্ছে এলার্জি, শুষ্ক ত্বক, ফাংগাল ইনফেকশন, অন্যান্য রোগের
প্রভাব ইত্যাদি। পায়ে চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি কিছু ঘরোয়া উপায়
অবলম্বন করতে পারেন। যেমন
- গোসলের পানির মধ্যে বেকিং সোডা মিশিয়ে গোসল করতে পারেন। বেকিং সোডা ইনফেকশন ও প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে থাকে।
- ভিনেগার কিংবা লেবুর রস আক্রান্ত স্থানে লাগানো। লেবু ও ভিনেগার এই দুটো উপাদান দেহের জীবাণুবিরোধী ও প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
- এছাড়াও তুলসী পাতা থবা পুদিনা পাতা ভালোমতো বেটে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগানো। এই পাতাগুলো অনেক আরাম দেয় ও চুলকানি রোধ সহযোগিতা করে।
- আবার আপনি চাইলে কাঁচা হলুদ বা পেঁয়াজের রস আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। এই উপাদানগুলো শরীরের ক্ষত স্থানটি শুকাতে ও ইনফেকশন দূর করতে সহায়তা করে।
সাধারনত উপরের উল্লিখিত ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করে পায়ের চুলকানি দূর করা সম্ভব। তাই
আপনার যদি পায়ের তালুতে কিংবা পায়ের পাতায় চুলকানী দেখা দেয় তাহলে উপরোক্ত
উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন। তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত আপনার পায়ের চুলকানী সেরে
উঠেছে।
আর যদি এগুলো উপায়গুলো অনুসরণ করে কোন উন্নতি লক্ষ্য না করেন তাহলে পার্শ্ববর্তী
যেকোন চিকিৎসালয়ে গিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে এ ব্যাপারে পরামর্শ করুন। আশা
করছি, পায়ে চুলকানি দূর করার উপায় জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, পায়ের চুলকানি
প্রতিরোধে করণীয় কি তা বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।
পায়ের চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়
পায়ের চুলকানি প্রতিরোধে করণীয় কি এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চায়। তাই আমরা পোষ্টের
এই অংশে এ অবস্থায় করণীয় তা নিম্নে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি। আশা করছি আপনারা
জেনে উপকৃত হতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে পায়ের চুলকানি প্রতিরোধে
করণীয় কি তা জেনে নেওয়া যাক।
- প্রতিদিন বাইরে থেকে বাসায় আসার পরে পা ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে নিন।
- পায়ের জন্য আলাদা টাওয়েল বা গামছা ব্যবহার করুন।
- পায়ের জন্য পরিষ্কার মোজা পরিধান করে জুতা ব্যবহার করতে হবে। একই মোজা না ধুয়ে বার বার ব্যবহার পরিহার করুন।
- পায়ে নোংরা বা কাদা পানি লাগলে যত দ্রুত সম্ভব পরিস্কার পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন।
- পায়ের ত্বকের শুষ্কতা নিরাময় করার জন্য আপনাকে নিয়মিত ময়লা মুক্ত ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করতে হবে।
- আর আপনি পুকুরের পঁচা পানি কিংবা নর্দমাতে নামবেন না। কেননা এসব জায়গায় অনেক ক্ষতিকর জীবনও থাকে যেগুলো সংস্পর্শের কারণে পা চুলকায়।
- আবার যদি পায়ের কোনো অংশ কেটে যায়, তাহলে সে অংশতে ময়লা যাতে না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ কাটা স্থানে ময়লা লাগলে ইনফেকশন সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়াও লবণ ও গরম পানি প্রদাহ নাশক ও জীবাণু বিরোধী হিসেবে কাজ করে যা পায়ের
চুলকানি কমাতে সহায়তা করে থাকে। আশা করছি এই তথ্যগুলো আপনার অনেক কাজে লাগবে।
যদি আপনার পায়ে চুলকানির পরিমাণ খুব বেশি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের
সাথে যোগাযোগ করুন।
পুরুষাঙ্গে চুলকানির ইনফেকশন
সাধারনত পুরুষাঙ্গের বা দুই উরুর মাঝখানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখলে বিভিন
ধরণের ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গালের সংক্রমিত হয়। যার ফলে আক্রান্ত স্থানে ইনফেকশন
হওয়ার অনেক ঝুঁকি থাকে। এছাড়াও অন্যান্য কারণেও পুরুষাঙ্গে বিভিন্ন সমস্যা ও
ইনফেকশন এর দেখা দিতে পারে। পুরুষরা যখন প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম করেন, তখন
তাদের দুই রানের চিপায় ঘাম সৃষ্টি হয়। আর সেখান থেকেই দাদ বা চুলকানীর হওয়ার
সম্ভাবনা অনেক বেশি।
পুরুষাঙ্গের চুলকানি সম্পর্কিত জিজ্ঞাসা (FAQs)
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হয় কেন?
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় নানান কারণে চুলকানি হয়ে থাকে। যেমন এলার্জির
সমস্যা থাকলে, দীর্ঘসময় ধরে ঘাম অবস্থায় থাকলে, অপরিষ্কার থাকলে
ইত্যাদি।
পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন হলে করণীয় কি?
পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন হলে যত দ্রুত সম্ভব একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের
শরণাপন্ন হতে হবে। আর সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করতে হবে। একই
অন্তর্বাস বা আন্ডারপ্যান্ট বার বার পড়া যাবে না। ডাক্তারের নিয়ম অনুযায়ী
ক্রিম বা ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন।
পুরুষাঙ্গের চুলকানি হলে করণীয় কি?
পুরুষাঙ্গে চুলকানি হলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাথমিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গের
চারপাশে ভালোভাবে নারকেল তেল দিয়ে মালিশ করবেন এবং সাবান ব্যবহার করবেন না।
লেখকের শেষ মন্তব্যঃ পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার উপায়
আশা করছি, আপনারা এতক্ষণে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ১৫টি ঘরোয়া উপায়
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। আপনারা উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো
বিস্তারিত জেনে উপকৃত হয়েছেন বলে আমরা আশাবাদী। আপনি এই পোষ্টের কোন বিষয়
বুঝতে না পারেন, তাহলে কষ্ট করে পোষ্টের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন। তাহলে,
আমরা আপনাকে সেই অনুপাতে অংশটুকু অবশ্যই বুঝিয়ে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব
ইনশাল্লাহ।
পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কিত আমাদের পোষ্টটি পড়ে যদি
আপনি অল্প কিছু হলেও জানতে পারেন, তাহলে আপনার বন্ধু কিংবা প্রিয়জনদের মাঝে
শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতে তারাও এই বিষয়গুলো জানতে পারবেন। এমন
নিত্যনতুন বিভিন্ন জরুরি ও প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকার
অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ।
ট্রিক্সভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url