মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় - মেডিকেল আনফিট হলে করণীয় 2024
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন। আজকেও বিগত
দিনগুলোর মতো একটি নতুন টপিক নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আজকে পোষ্টের মূল
আলোচ্য বিষোয় হচ্ছে মূলত মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় ও মেডিকেল আনফিট হলে
করণীয় কি সেই সম্পর্কে। আপনারা অনেকেই এই বিষয়ে গুগলের কাছে প্রায় জানতে চান, যে
কিভাবে মেডিকেল ফিট হওয়া যায়। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা মেডিকেল ফিট
সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।
আমরা যারা প্রবাসে যাওয়ায় জন্য মেডিকেল টেষ্ট করি তাদের মধ্যে অনেকের মেডিকেল রিপোর্ট করতে গিয়ে আনফিট আসে। তাই মূলত তাদের কথা বিবেচনা করেই আজকের পোষ্টে মেডিকেল আনফিট হওয়ার কারণ কি, মেডিকেল আনফিট হলে করণীয়, মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায়সহ এই সম্পর্কে আরও প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ যাবতীয় তথ্য আলোচনা করেছি। আসুন তাহলে আজকের আলোচ্য বিষয়গুলো পোষ্ট
সূচিপত্রতে এক নজর দেখা বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
উপস্থাপনা - Medical Fit
যারা বিদেশ যেতে চায় তাদের সকলকেই মেডিকেল টেস্ট করাতে হয়। মেডিকেল টেস্ট
রিপোর্টে আপনি যদি ফিট থাকেন, তবে আপনি বিদেশে গমন করতে পারবেন। অপরদিকে আপনি
যদি মেডিকেল টেস্ট রিপোর্টে আনফিট থাকেন তাহলে বিদেশ যেতে পারবেন না।
অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন সমস্যার জন্য মেডিকেল টেষ্ট রিপোর্ট আনফিট আসে।
আপনি কি প্রবাস জীবন কাটাতে যাচ্ছেন, কিন্তু মেডিকেল টেষ্ট করা নিয়ে খুব বেশি
চিন্তিত রয়েছেন? মেডিকেলে যদি আনফিট হন সেই ভয় পাচ্ছেন। যদি এমনটা হয় তাহলে
আমাদের লেখা মেডিকেল আনফিট হলে করণীয় আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আপনাদের সামনে
তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তাই অবহেলা না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি একেবারে
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমরা এই বিষয়ে এমন কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করব যা পড়ে আপনি অনেক বেশি
উপকৃত হতে পারবেন বলে আশাবাদী। তাহলে চলুন, আর কালক্ষেপণ না করে কিংবা
আপনার মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট না করে আজকের মূল আলোচনাটি শুরু করা যাক। প্রথমে
আমরা জানবো যে মেডিকেল ফিট হওয়া কেন জরুরি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
মেডিকেল ফিট হওয়া কেন জরুরি
মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় জেনে নেওয়ার আগে আমাদের জানতে হবে মেডিকেল ফিট হওয়া
কেন জরুরী? এ প্রশ্ন হয়তো অনেকের মনেই জাগতে পারে। চলুন জেনে নেই মেডিকেল ফিট
হাওয়া আসলে কেন এতো জরুরী। আমরা অনেকেই জানি যে সুস্থ দেহ মানেই সুন্দর মন।
অর্থাৎ আপনি যদি সুস্থ থাকেন তাহলে আপনার মনও সুন্দর থাকবে। অনেক সময় অধিকাংশ
মানুষ বাংলাদেশ থেকে জীবিকার তাগিদে কিংবা বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে বিদেশে গমন
করেন। এক্ষেত্রে তার মেডিকেল টেস্ট করতে হয়। বেশিরভাগ মানুষের মেডিকেল ফিট না
হওয়ার কারণে বিদেশে যেতে পারেন না।
মেডিকেল আনফিটের মধ্যে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন নির্ণায়ক (criteria) থাকে। নানান
দেশের নানান ধরনের রোগের কারণে মেডিকেল রিপোর্ট টেষ্টে আনফিট হিসেবে গণ্য করা
হয়। যেমনঃ
- হৃদরোগ
- উচ্চ রক্তচাপ
- ডায়াবেটিস
- ক্যান্সার
- এইচআইভি
- অ্যাজমা
- এলার্জি ইত্যাদি।
উপরের উল্লেখিত সমস্যাগুলো ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণে বিদেশ গমনে বাধা
প্রাপ্ত হয়ে থাকে। আর মূলত এগুলো রোগের কারণেই মানুষ তার কাঙ্খিত
লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। এবং পাশাপাশি তিনি অর্থনৈতিকভাবে অনেক পিছিয়ে পড়ে।
উপরের উল্লিখিত আলোচনা থেকে আসলে বোঝা যায় যে মেডিকেল ফিট থাকা কেন জরুরি।
আনফিট হওয়ার কারণে আমাদের কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। উপরের আলোচনার
মাধ্যমে হয়তো এতক্ষণে হয়তো বুঝে গেছেন বিদেশে যাওয়ার গমনের মেডিকেল রিপোর্টে
ফিট থাকাটা কতটা জরুরি।
বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার যদি মেডিকেল ফিটনেস ঠিক না থাকে, তাহলে
সেক্ষেত্রে আপনি বিদেশ গমনে বাঁধা প্রাপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই বলা
যায় অবশ্যই আপনাকে মেডিকেল রিপোর্ট টেষ্টে ফিট থাকা বাঞ্ছনীয়। আশা করছি
মেডিকেল ফিট হওয়া কেন জরুরি তা জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। এবার চলুন, মেডিকেল
আনফিট হওয়ার কারণ কি তা জেনে নেই।
মেডিকেল আনফিট কেন হয়
বিদেশ যাওয়ার আগে যিনি বিদেশ যাবেন তার মেডিকেল টেস্ট করাতে হয়। কারণ বিদেশে
যাওয়ার আগে তার শরীরে কোন বড় ধরনের রোগ আছে কিনা সেটি যাচাই-বাছাই করার জন্য
মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। মেডিকেল টেস্ট করার পর অধিকাংশ ভাই-বোনদের মেডিকেল
আনফিট হয়।
যদি টেস্ট করার পর আনফিট হয় তাহলে তার বিদেশ যাওয়া বাতিল হয়ে যায়। তাই অবশ্যই আপনাকে বিদেশ যাওয়ার আগে মেডিকেল রিপোর্ট টেস্টে ফিট থাকাটা
বাধ্যতামূলক। মেডিকেল রিপোর্ট টেস্ট ফিট থাকলে তবেই আপনি বিদেশ যেতে
পারবেন।
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যেমেডিকেল আনফিট কেন হয়? এই প্রশ্নের
উত্তর হচ্ছে বেশ কয়েকটি রোগ রয়েছে যেগুলো রোগ যদি আপনার শরীরে দেখা দেয়
থাকে তাহলে আপনাকে আনফিট বলে গণ্য করা হবে যেমন-
- জন্ডিস থাকলে
- যক্ষার সমস্যা থাকলে
- হৃদরোগের সমস্যা থাকলে
- এইচআইভি (HIV) পজিটিভ হলে
- শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকলে
- চর্ম রোগের পরিমাণ অনেক বেশি থাকলে
- হেপাটাইসিস AB+ হলে
- মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভবতী হলে ইত্যাদি।
সাধারনত কারও যদি উপরের উল্লেখিত রোগ গুলোর মধ্যে কোন একটি রোগ তার দেহে থাকে,
তাহলে তার বিদেশ যাওয়ার জন্য আনফিট হিসেবে গন্য করা হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই
বিদেশ যেতে হলে আপনাকে উপরোক্ত রোগমুক্ত থাকতে হবে। আপনার যদি রোগ ভালো না হয়
তাহলে বিদেশ যাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য। আশা করছি আপনার প্রশ্নের উত্তর জানতে
পেরেছেন। এবার চলুন, মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় জেনে নেই।
মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায়
বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ কোন না কোন রোগে ভুগেন। একটা মানুষ সব সময় যে সুস্থ
থাকেন এমন মানুষ পাওয়া আসলেই বিরল। প্রায় সকলেই অসুস্থ হয় কারও হয়তো স্বল্প
স্থায়ী আবার কারও দীর্ঘস্থায়ী। মেডিকেল আনফিট হওয়ার কারণ আপনারা ইতিমধ্যে
উপরের আলোচনার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন।
এবার আমরা মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় আলোচনা করব। মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় কি তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো—
শারীরিক প্রতিবন্ধকতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজের প্রচূর ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। আপনার শারিরিক বা মানসিক কোনো সমস্যাজনিত কারণে যদি মেডিকেল আনফিট আসে তাহলে সেক্ষেত্রে উক্ত সমস্যার জন্য চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে একজন ভালো বা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনার শারিরীক সমস্যা সমাধান করতে হবে।
এরপর ৩ থেকে ৬ মাস বা ৯০ থেকে ১২০ দিন পরে পুনরায় মেডিকেল টেস্ট করালে আশা করি
মেডিকেল রিপোর্ট ফিট আসবে। আর যদি আপনার কোনো সমস্যা না থাকার ফলেও মেডিকেল
আনফিট আসে তাহলে অবশ্যই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রে তাদেরকে সামান্য কিছু টাকা খুশি হয়ে দিয়ে দিলে তারা পুনরায়
আপনার মেডিকেল রিপোর্ট ফিট করার উপযুক্ত ব্যবস্থা করে দিবে। আশা করছি মেডিকেল
ফিট হওয়ার উপায় জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, মেডিকেল আনফিট হলে করণীয় তা জেনে
নেই।
মেডিকেল আনফিট হলে করণীয়
যে কারও বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় মেডিকেল রিপোর্ট
টেস্টে আনফিট হওয়া। তাই যে সকল ভাই-বোনেরা বিদেশে যাই তাদের বিদেশ যাওয়ার আগে
মেডিকেল টেস্ট করানো হয়ে থাকে। এই টেস্ট করার পর কেউ মেডিকেল
টেস্ট রিপোর্টে ফিট বা সুস্থ রেজাল্ট হয় হন আবার অনেকের মেডিকেল
টেস্ট রিপোর্টে আনফিট বা অসুস্থ রেজাল্ট আসে।
মেডিকেল টেস্টে আনফিট হওয়ার পেছনে নানান কারণ থাকে। আপনারা হয়তো ইতিমধ্যেই
উপরের অংশে থেকে জানতে পেরেছেন যে কি কি কারনে মেডিকেলে আনফিট হয়। এ পর্যায়ে
আমরা আপনাদের জানাবো বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে কারো যদি মেডিকেল রিপোর্ট টেস্ট
আনফিট হয় তাহলে করণীয় কি বা সে পর্যায়ে আমাদের কি করা উচিত।
মেডিকেল রিপোর্ট টেস্ট আনফিট হলে করণীয় হচ্ছে শরীরে কোন রোগের উপস্থিত থাকলে
প্রথমে সেই রোগের চিকিৎসা করা। কিছু কিছু জটিল রোগ রয়েছে যেগুলো রোগে আক্রান্ত
থাকলে অবশ্যই আপনাকে আনফিট হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তাই মেডিকেল টেস্ট করার পর
যেই কারণে আনফিট হিসেবে গন্য করা হয়েছে সেই রোগ ভালো করার চেষ্টা করতে হবে।
তাই এটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত না হয়ে এই রোগ ভালো করার পরে পুনরায় ৩ থেকে ৬
মাস পর মেডিকেল টেস্ট করাতে পারেন। আবার কিছু কিছু সময়ে দেখা যায় আপনার শরীরে
কোন ধরণের সমস্যা নেয় তবুও মেডিকেল টেষ্টে আপনাকে আনফিট ঘোষণা করা হয়েছে। এমনটা
ঘটলে আপনি যেখানে মেডিকেল টেস্টটি করাতে যাবেন, সেখানে সামান্য কিছু অর্থ
প্রদান করতে পারেন। তাহলে দেখবেন তারাই আনফিট রিপোর্ট ঠিক করে মেডিকেল টেস্টে
ফিট করে দেবে।
মেডিকেল রিপোর্ট এর মেয়াদ কতদিন থাকে
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা হয়তো জানেন না যে মেডিকেল রিপোর্ট এর
মেয়াদ আসলে কতদিন থাকে। মেডিকেল টেস্ট করার পরে সাধারনত
মেডিকেল রিপোর্টের মেয়াদ ৩ মাস বা ৯০ দিন পর্যন্ত থাকে। আপনি যদি
বিদেশ গমনের জন্য মেডিকেল টেস্ট করাতে চান, তাহলে ৩ মাস বা ৯০ দিনের মধ্যে
বিদেশ যেতে হবে। আর যদি তিন মাসের বেশি সময় হয়ে যায় তাহলে পুনারায় নতুন
করে আপনাকে মেডিকেল টেস্ট করাতে হবে।
মেডিকেল রিপোর্ট চেক - Medical report check
আপনি যদি মেডিকেল রিপোর্ট চেক করা খুব বেশি চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে জেনে রাখুন
এটি নিয়ে কোন চিন্তা করার কিছু নেই। কারণ বর্তমানে অতি সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে
আপনার কাঙ্খিত পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে আপনি আপনার রিপোর্ট চেক করতে পারবেন।
মেডিকেল টেস্ট করতে কি কি লাগে
অনেকেই আছেন যারা মেডিকেল টেস্ট করতে কি কি লাগে সেই সম্পর্কে অবগত নন। আপনি যদি
মেডিকেল করাতে চান, তাহলে আপনাকে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে। কি কি
কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেই সম্পর্কে নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- পাসপোর্ট সাইজের (PP) সদ্য তোলা ৪ কপি ছবি
- পাসপোর্ট (Passport) এর ২ কপি ফটোকপি
- এনআইডি (NID) কার্ডের ফটোকপি
- নিবন্ধন (Registration) আইডির ফটোকপি
মেডিকেল রিপোর্ট সম্পর্কিত জিজ্ঞাসা (FAQs)
মেডিকেল রিপোর্টে আনফিট হলে কত দিন পর মেডিকেল করা যায়?
মেডিকেল রিপোর্ট টেস্ট করার পরে মেডিকেল টেষ্ট আনফিট আসলে তা পরবর্তীতে
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আবার ৩-৬ মাস পরে আবার মেডিকেল টেষ্ট করা যায়।
বিদেশ ভ্রমণের জন্য মেডিকেল টেষ্টের মেয়াদ কতদিন থাকে?
বিদেশ গমনের জন্য মেডিকেল টেস্ট করার পরে এর মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩ মাস বা ৯০ দিন
পর্যন্ত থাকে।
মেডিকেল আনফিট হোয়ার কারন কি?
মূলত মেডিকেল আনফিট হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে হার্টের সমস্যা, জন্ডিস, চর্মরোগ,
এইচআইভি, শ্বাসকষ্ট, করোনা ভাইরাস, ক্যান্সারের জীবানু সংক্রান্ত সমস্যা
ইত্যাদির কারণে আনফিট হয়।
মেডিকেল টেস্ট করতে কত টাকা খরচ হয়?
বিদেশ গমনের জন্য মেডিকেল টেস্ট করতে আসলে কত টাকা খরচ হয় তার কোনো নিদিষ্ট
হিসাব নেই বললেই চলে। তবে, বর্তমানে একটি সাধারন মেডিকেল টেস্ট করার জন্য
প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে। স্থান বা জায়গা পেতে টাকার পরিমান কম
বেশি হতে পারে।
লেখকের শেষ মন্তব্যঃ মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায়
আমরা ইতিমধ্যে সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায় ও মেডিকেল
আনফিট হলে করণীয়সহ মেডিকেল ফিট সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়
বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করেছি। আশা করছি, আপনারা হয়তো এতক্ষণে এই সম্পর্কে অবগত
হতে পেরেছেন। তবে যদি মেডিকেল ফিট সম্পর্কে কোন ধরণের মতামত কিংবা প্রশ্ন থেকে
থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
মেডিকেল ফিট সম্পর্কিত আজকের এই টপিকটি আপনার ভালো লেগে থাকলে পরিচিতদের মাঝে
শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতে তারাও এই প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পেরে উপকৃত হতে
পারবে। প্রিয় পাঠক, বিভিন্ন প্রবাস সেবা এবং লাইফস্টাইল সম্পর্কিত অন্যেন্য
প্রয়োজনীয় এবং জরুরি তথ্য পেতে আমাদের ট্রিক্সভিউ আইটি ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট
করতে পারেন।
ট্রিক্সভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url