নবীজির বিড়ালের নাম - বিশ্বনবী (সা:) এর বিড়ালের নাম কি
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনি কি
বিড়াল খুব পছন্দ করেন? এই কারণে নবীজির বিড়ালের নাম ও ইসলামিক বিড়ালের
নাম খুঁজছেন? যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনার
জন্য। কেননা আজকের সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে নবীজির বিড়ালের
নাম সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি বিড়ালের ইসলামিক নাম তুলে ধরেছি। আশা
করছি আপনি আপনার বিড়ালের নাম বাছাই করে নিতে পারবেন।
আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিড়াল
প্রানীটিকে অনেক বেশি পছন্দ করতেন। এ কারণে অনেকের মধ্যেই বিড়াল পোষার আগ্রহ
জন্মায়। তাই আপনি চাইলে বিড়াল পুষতে পারবেন। কিন্তু অনেকেই রয়েছেন যারা শখের বসে
বিড়াল পুষি এবং বিড়ালের ইসলামিক নাম বা সুন্দর নাম জানতে চাই। মূলত তাদের কথা
ভেবেই আজকের পোষ্টটি এই বিষয়ে আলোকপাত করেছি। যাতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে
আপনার পছন্দমতো নাম বেছে নিতে পারেন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃভূমিকা - বিশ্বনবী (সা:) এর বিড়ালের নাম কি
অন্যান্য সব প্রাণীর চেয়ে বিড়াল অত্যন্ত শান্তশিষ্ট একটি প্রাণী হিসেবে
পরিচিত। এছাড়া বিড়াল যে ঘরে থাকে সে ঘরে কোন ধরণের খারাপ কিছু আসতে পারে না,
তাই বিড়াল হল খুবই পবিত্র একটি প্রাণী।
আমাদের প্রিয় মহানবী (সা:) বিড়াল প্রানীটিকে খুবই ভালোবাসতেন ও পছন্দ করতেন,
তিনি সবসময় বলতেন বিড়াল খুবই শান্তশিষ্ট, খাঁটি এবং পরিষ্কার একটি প্রাণী।
বিড়াল নিঃসন্দেহে যেকোনো সময় মসজিদেও প্রবেশ করতে পারে। তাছাড়াও মহানবী হযরত
মোহাম্মাদ (সাঃ), আবু হুরায়রা (রা:) কে বিড়ালের পিতা বলে ডাকতেন। কেননা আবু
হুরায়রা (রা:) বিড়াল পুষতেন, বিড়ালকে অনেক বেশি ভালোবাসতেন এবং তিনি
বিড়ালকে সব সময় নিজের সাথে রাখতেন।
তাই আজকে আপনারা আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন বিড়াল সম্পর্কে এবং
নবীজির বিড়ালের নাম কি? এর পাশাপাশি ইসলামিক বিড়ালের নাম, মেয়ে বিড়ালের
ইসলামিক নাম, ছেলে বিড়ালের ইসলামিক নাম, মেয়ে বিড়ালের সুন্দর নাম এইসব
সম্বন্ধে। তাহলে চলুন আর সময়ক্ষেপন না করে প্রথমে আমরা জেনে আসি, আমাদের নবীজির
বিড়ালের নাম কি ছিলো সেই সম্পর্কে।
নবীজির বিড়ালের নাম - বিশ্বনবী (সা:) এর বিড়ালের নাম কি
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা:) বিড়ালের নাম কি? এই বিষয়ে আপনারা অনেকেই জানতে
চেয়েছেন। আমাদের মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা:) এর পোষা প্রাণী বিড়ালকে অনেক
বেশি ভালোবাসতেন। নবীজির বিড়ালের নাম ছিলো ‘মুয়েজ্জা’। মহানবী (সা:)
বলেছেন, বিড়াল হচ্ছে একটি পবিত্র প্রাণী এটি কোন অপবিত্র প্রাণী নয়।
এটা তোমাদের বাড়ির আশেপাশের আঙিনায় সবসময় ঘোরাফেরা করে। বিড়াল মূলত এতটাই
পবিত্র প্রাণী যে, আপনি যখনই ঘুমাবেন না কেন বিড়াল যদি ততখন আপনার পাশে থাকে
তাহলে অন্য কোন ক্ষতিকর প্রাণী আপনার পাশে ভিড়বে না। এছাড়াও অশুভ কোন আত্মা
কিংবা ছায়া আপনার ঘরের আশেপাশে প্রবেশ করতে পারবে না।
আরো পড়ুনঃ কিউট ও জনপ্রিয় মেয়ে বিড়ালের নাম
একদিন মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদের দিকে গমন হবেন,
তো তিনি তখন দেখলেন উনার পোশাকের একটা অংশে বিড়াল (তিনার পোষা বিড়াল
মুয়েজ্জা) ঘুমিয়ে পড়েছে, তখন তিনি তাকে সরিয়ে দেন নি, কিংবা সেই বিড়ালকে
আঘাত করারও চেষ্টা করেন নি বরং তিনি একটি আশ্চর্যমূলক কাজ করলেন।
সেটি হচ্ছে, যেটুকু অংশজুড়ে বিড়াল ঘুমিয়ে আছে সেই অংশ ছেঁড়ে বাকি অংশটুকু
কেটে ফেলেন। যেন বিড়ালের ঘুম না ভেঙ্গে যায় এবং তিনি সেই ছেঁড়া কাপড় পড়েই
নামাজের উদ্দেশ্য রওনা হন।অথচ আমরা বিড়াল সামান্য খাবারে মুখ দেওয়ার জন্য
কিংবা অন্য কোন কারণে সেই প্রানীটির উপর কতটা কঠিন হয়ে যাই। যেটা একেবারেই
উচিত নয়। বিড়ালের এঠো খাবারও খেতে পারবেন এতে গুনাহের কোন কারন নেই।
কারণ আপনাকে জেনে রাখতে হবে যে বিড়াল হচ্ছে একটি পবিত্র প্রাণী। তাছাড়া
মক্কা সহ বিভিন্ন মুসলীম দেশগুলোর বড় বড় মসজিদে নির্দ্বিধায় বিড়াল প্রবেশ
করতে পারবে। বিড়ালরা মসজিদের ভিতরে বসে থাকে, সর্বোত্ত চলাফেরা করে এবং যে
কোন উপাসকের পাশে ঘুমায়।
এছাড়াও একজন বিখ্যাত সুন্নি, যিনি আমাদের মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা:) এর
কাছ থেকে ধর্মীয় শিক্ষা নিতেন, তিনি প্রায় সময়ই অনেকগুলো বিড়ালকে আদর
আপ্যায়ন করার জন্য মসজিদে আসতে। একদিন তিনি একটা বিড়ালকে তার কোলে নিয়ে মজা
করে মারতে যাবেন।
ঠিক তখনই মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা:) তাকে ডাক দিয়ে বললেন" এই বিড়ালের বাবা
এইদিকে এসো "। তিনি এই ডাক শুনে সামান্য পরিমানও ভ্রু কুচঁকালেন না বরং তিনি
শিক্ষকের মুখে এই ডাক শুনে মনে মনে খুবই আনন্দিত হলেন। এই ডাকটা তার খুব মনে
ধরে ও সবার মধ্যে এই ডাকের পরিচিত লাভ করেন ফেলেন। তিনি আর কেউ না, আমাদের
প্রিয় আবু হুরায়রা (রা:)।
বিড়ালের ইসলামিক নাম
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা হয়তো বিড়াল পোষে থাকেন, কিন্তু পোষা
প্রাণিটির কি নাম রাখবেন ভালো কোন নাম খুঁজে পাই না। আবার অনেকে চাই তাদের পোষা
প্রাণীর নাম ইসলামিক নামে রাখতে চান। তো সেরকমই কিছু ইসলামিক বিড়ালের নাম এই
পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
পোষ্ট এর এই অংশ থেকে আপনারা চাইলে আপনার পোষা প্রাণীটির একটা পছন্দমতো নাম
বাছাই করে নিতে পারবেন খুবই অনায়াসে। নিম্নে বিড়ালের ইসলামিক নামগুলো উল্লেখ
করা হলো:
- মরিয়ম
- নওয়াজ
- হাসান
- হাসান
- আলী
- সানা
- জাবির
- খালিদ
- সাফিয়া
- ইয়াসমিন
- ইদ্রিস
- ওমর
- জয়া
- লায়লা
- মিরাজ
- রাবেয়া
- লতিফ
- খলিফা
- আমিনা
- উসমান
- মাজিদ
- আফিয়া
- কুলসুম
- সুমাইয়া
- বারী
- হান্নান
- হানা
উপরের উল্লখিত ইসলামিক সুন্দর সুন্দর নামগুলোর মধ্যে আপনার পছন্দমতো আঁদরের
পোষা প্রাণীর জন্য একটি নাম বাছাই করে নিতে পারবেন। আশা করছি বিড়ালের ইসলামিক
নাম জানতে পেরেছেন।
এবার চলুন মেয়ে বিড়ালের কয়েকটি ইসলামিক নাম জেনে নেই।
মেয়ে বিড়ালের ইসলামিক নাম
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) বিড়াল প্রাণীটিকে খুবই পছন্দ করতেন, তিনি
বিড়ালকে অনেক আদর করতেন এবং ভালোবেসে নাম রেখে বিড়াল পোষতেন। আমরা অনেকেই
নবীর উম্মত হিসেবে বিড়াল পোষে থাকি। কিন্তু পোষা প্রাণীটির একটা পছন্দমতো
ইসলামিক সুন্দর নাম রাখতে পারি না। কি নাম রাখা যায়, কি নাম রাখা যায় এইটা
বার বার ভাবতে থাকেন।
আরো পড়ুনঃ ৪০০+ পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা
কিন্তু একটাও সঠিক সময় মনে আসে না, তাই আমরা পোষ্টের এই অংশে শুধু বাছাই করে
সুন্দর সুন্দর মেয়ে বিড়ালের ইসলামিক নাম তুলে ধরেছি।এই পোস্টটি পড়লে আপনি
অবশ্যই আপনার মেয়ে বিড়ালের জন্য একটি ইসলামিক নাম নির্ধারণ করে রাখতে পারবেন।
তাহলে চলুন, আর দেরি না করে এক নজরে দেখে নেই মেয়ে বিড়ালের সুন্দর
কয়েকটি ইসলামিক নাম।
- হামজা
- জায়েদা
- জয়নব
- হুসনা
- ইমা
- মিনি
- লিসা
- লোনা
- রানী
- সোফি
- লুসি
- মুক্তা
- ছায়া
- মালা
- মোনা
- রুমি
- মালেকা
- নাঈমা
- আমিরাহ্
- আজরা
- পার্সি
- মুফাসা
- আনিকা
- সুরাইয়া
- আনোয়ারা
- নৌরা
- কারীমা
উপরের উল্লখিত মেয়ে বিড়ালের ইসলামিক সুন্দর নামগুলোর মধ্যে আপনার
পছন্দমতো আঁদরের পোষা প্রাণীর জন্য একটি নাম বাছাই করে নিতে পারবেন। আশা
করছি মেয়ে বিড়ালের ইসলামিক নাম জানতে পেরেছেন। এবার চলুন ছেলে বিড়ালের
কয়েকটি ইসলামিক নাম জেনে নেই।
ছেলে বিড়ালের ইসলামিক নাম
মেয়ে বিড়ালের ইসলামিক নাম জানতে চাওয়ার পাশাপাশি অনেকেই ছেলে বিড়ালের জন্য
ইসলামিক সুন্দর সুন্দর নাম জানতে চাই। মূলত তাদের সুবিধার কথা ভেবেই পোষ্টের এই
অংশে আমরা মেয়ে বিড়ালের পাশাপাশি ছেলে বিড়ালের ইসলামিক নাম তুলে ধরেছি। চলুন
তাহলে সময়ক্ষেপন না করে নিচের অংশ হতে জেনে নেওয়া যাক সেই নামগুলো।
- মোস্তফা
- জামাল
- সাদিক
- আনোয়ার
- লতিফ
- আব্বাস
- হাফিজ
- নূর
- রাজা
- আব্রাহাম
- আবু
- ইব্রাহিম
- ইদ্রিস
- নীল
- সাইমন
- শের খান
- নোয়েল
- রুফাস
- তারেক
- খালিদ
- হাকীম
- বেলাল
- হারিস
- আনোয়ার
- আমির
- জাহিদ
- আজিজ
উপরের উল্লখিত ছেলে বিড়ালের ইসলামিক সুন্দর নামগুলোর মধ্যে আপনার পছন্দমতো
আঁদরের পোষা প্রাণীর জন্য একটি নাম বাছাই করে নিতে পারবেন। আশা করছি মেয়ে ও
ছেলে বিড়ালের ইসলামিক নাম জানতে পেরেছেন। এবার চলুন বিড়াল কি পবিত্র প্রাণী?
এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকেন চলুন তাহলে এই প্রশ্নের উত্তরটি বিস্তারিতভাবে
জেনে নেওয়া যাক।
বিড়াল কি পবিত্র প্রাণী
আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে বিড়াল অবশ্যই একটি পবিত্র প্রাণী।
কিন্তু এই বিষয়ে আপনাদের হয়তো বিস্তারিত তথ্য জানা নেই। তাই আমরা এই বীষয়ে
বিস্তারিত কিছু তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তো চলুন তাহলে আর দেরি
না করে এই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক। বেশ কয়েকটি গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে যে-
যারা বাসা বাড়িতে বিড়াল পোষেন তাদের হৃদরোগের মত ঝুঁকিপূর্ণ রোগ অন্যান্য
ব্যক্তিদের চেয়ে ৩০ শতাংশ কম থাকে, কেননা বিড়ালের সাথে থাকলে মানসিক চাপ
অনেকটা কম থাকে যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। তাছাড়াও আপনি যখন বিড়ালের
সাথে থাকবেন তখন দেহ থেকে আরামদায়ক রাসায়নিক নিঃসরণ দূর হয়ে যায়, যার ফলে
দুশ্চিন্তা এবং রাগ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (National Institutes of Health) এর ২০০২ সালে
একটি গবেষণা প্রমাণিত হয়েছে যে, ১ বছরের কম বয়সী বাচ্চারা বিড়ালকে অনেক
বেশি পছন্দ করে এবং বিড়াল প্রাণীটি পাশে থাকলে নানান রকমের এলার্জি হওয়ার
সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
এছাড়াও অন্যান্য প্রাণী যেমন কুকুরের চেয়ে বিড়াল কিন্তু অনেক কম খাবার খেয়ে
থাকে। অধিকাংশ সময় ঘুমায়, ঘরে ইঁদুর তাড়ায্ খুবই শান্ত শিষ্ট থাকে
ইত্যাদি। এবং বিড়াল যে স্থানে বসবাস করে সে জায়গাটা নি:সন্দেহে পবিত্র একটি
জায়গা।
বিড়াল যদি খাবারে মুখ দেয়, তাহলে সেই খাবার খাওয়া জায়েজ আছে, কেননা বিড়াল
একটি পবিত্র প্রাণী হিসেবে রচিত। বিড়ালের সাথে কঠোর ব্যবহার করা উচিত নয়। এর
শাস্তিস্বরুপ অনেক কঠিন, শুধু একটি বিড়ালের জন্য একজন নারী জাহান্নামে প্রবেশ
করেছিলেন।
তিনি ওই নারী বিড়ালটির সাথে খুবই জঘন্য কাজ করেছিলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিড়ালটিকে
বেঁধে রেখেছিলেন এরপরে না খেয়ে রেখেছিলেন, এমনকি বিড়ালটি যে বাইরের কীটপতঙ্গ
গ্রহন করবে সেই সুযোগটাও দেওয়া হয়নি। যার ফলে পরকালে সেই নারীর শাস্তি
জাহান্নাম দেওয়া হয়েছিল। (আল-বুখারী: ৩১৪০, মুসলিম: ২২৪২)।
লেখকের শেষকথাঃ নবীজির বিড়ালের নাম
পরিশেষে একটা কথা বলে আজকের আর্টিকেলটি শেষ করব সেটি হচ্ছে বিড়ালের সাথে
আপনারা কখনো খারাপ ব্যবহার করবেন না, বিড়ালকে অন্য কিছু দিয়ে আঘাত করবেন না বা
করার চেষ্টা করবেন না। বিড়াল আপনার কাছে আপনার ফেলে দেওয়া খাবারের সন্ধান
করতে আসতে পারে অথবা ভালবেসে আসতে পারে।
বিড়াল আমাদের সকলের জন্যই খুবই উপকারী একটি প্রাণী। আপনারা চাইলে বাসা বাড়িতে
এক বা একাধিক বিড়াল পুষতে পারেন। এতে আপনার কোনোরকম ক্ষতি হবে না বরং আপনি
খারাপ ছায়া বা খারাপ কিছু থেকে রক্ষা পেয়ে যাবেন। বিড়ালই আপনাকে টেকেল দিবে।
বিড়ালকে হুটহাট তাড়িয়ে দেওয়া কিংবা তাদেরকে কখবনই আঘাত করবেন না।
"মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সা:) বলেছেন, আল্লাহ সেসব মানুষদের চেহারা অনেক বেশি
উজ্জ্বলময় করে দেন যারা আমার হাদিস শুনেছে এবং এর পাশাপাশি অন্যের কাছে তা
পৌঁছে দিয়েছে " (আবু দাউদ: ৫১৫)। তাই যেকোন ধরণের হাদিস বা তথ্য আমরা নিজে
থেকে অবশ্যই জেনে নিব এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিব।
আমাদের নবীজির বিড়ালের নাম এবং বিড়াল সম্পর্কে অন্যান্য সব তথ্য নিয়ে আলোকপাত
করা এই পুরো পোস্টটি এতক্ষন মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এবং বিড়াল
সম্পর্কে আপনার কোন মতামত কিংবা প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে
জানাবেন। আমরা আপনার উত্তর দিতে সর্বক্ষণ প্রস্তুত। ভালো ও
সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
ট্রিক্সভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url